Saturday, 18 December 2021

স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের পোশাকখাতের অর্জনে অভিভূত বিশ্ব

স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের পোশাকখাতের অর্জনে অভিভূত বিশ্ব

- পোশাক রফতানিতে বিশ্বে বাংলাদেশ ২য়
- গ্রীন গার্মেন্টেসে বিশ্বে বাংলাদেশ ১ম
- বছরে পোশাক রফতানি হচ্ছে ৩ হাজার ৪০০ কোটি ডলার
- বর্তমানে পোশাক রফতানি করছে ৯ হাজার ৪৬৪টি কারখানা
- ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্যাটাগরিতে বিশ্বের শীর্ষ ১০০টি কারখানার ৩৯টিই বাংলাদেশে অবস্থিত

বাংলাদেশের শিল্পখাতের সুরহ্মা পদহ্মেপ হিসেবে এখনই বিকল্প ব্যবস্থা গড়ে তোলা উচিত।

বাংলাদেশের তৈরী পোশাক খাতের উপর বড় ধাক্কা, ইন্দোনেশিয়ায় ২৫ শতাংশ শুল্কারোপ কার্যকর।

#বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে তৈরি #পোশাক , #এক্সেসরিজ আমদানির বিরুদ্ধে সুরক্ষা পদক্ষেপ হিসেবে তৈরী পোশাকের ওপর ২৫% শুল্ক আরোপ কার্যকর হয়েছে। 
৮ ধরনের #টুপি এবং #টাইয়ের বাইরে সব ধরনের পোশাকই এই পদক্ষেপ। 
তিন বছরের জন্য এই সুরক্ষা পদক্ষেপ।
বছরে কম-বেশি মাত্র তিন কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানী হয় ইন্দোনেশিয়ায়। 

ইন্দোনেশিয়া নিজেই পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। স্থানীয় পোশাক শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই ইন্দোনেশিয়ার এই পদক্ষেপ। 

এই পদক্ষেপ নেওয়ার আগে দেশটির সেইফ গার্ড কমিটি (কেপিপিআই) বাংলাদেশ সফর শেষে পোশাক খাতের সুরক্ষায় শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ করেছে। 

বাংলাদেশের পোশাক খাতের অবকাঠামো এবং সামর্থ সরেজমিনে দেখে কেপিপিআইর সদস্যরা বলেছেন, বাংলাদেশের পোশাক খাতের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার সামর্থ্য ইন্দোনেশিয়ার নেই। 
তাই, #সুরক্ষা পদক্ষেপে ইন্দোনেশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের পোশাকের অবাধ প্রবেশ কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।

১০ বছর আগে #তুরস্ক একইভাবেই স্থানীয় পোশাক শিল্পের স্বার্থে সুরক্ষা পদক্ষেপ নেয়। 
ফলে বাংলাদেশের পোশাকের অন্যতম বড় আমদানিকারক দেশ হওয়ায় দেশটিতে রপ্তানি কমে আসে।

এভাবে হয়ত আরো অনেক দেশের সুরহ্মা আইনে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বাধাগ্রস্হ হতে পারে।
তাই, বাংলাদেশের শিল্পখাতের সুরহ্মা পদহ্মেপ হিসেবে এখনই #বিকল্প_ব্যবস্হা গড়ে তোলা উচিত।

Tuesday, 7 December 2021

প্রথমবারের মতো প্রবর্তিত এ স্বীকৃতি পাচ্ছে তৈরি পোশাক খাতের ১৫টি কারখানা।

#মুজিববর্ষ ( ৩০ শিল্প প্রতিষ্ঠানকে কাল দেয়া হবে গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড )

প্রথমবারের মতো প্রবর্তিত এ স্বীকৃতি পাচ্ছে তৈরি পোশাক খাতের ১৫টি কারখানা। এগুলো হলো 

১. রেমি হোল্ডিংস লিমিটেড।

২.তারাসিমা অ্যাপারেলস লিমিটেড।

৩. প্লামি ফ্যাশনসলিমিটেড।

৪.মিথিলা টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

৫.ভিনটেজ ডেনিম স্টুডিও লিমিটেড।

৬. এ আর জিন্স প্রডিউসার লিমিটেড।

৭. করণী নিট কম্পোজিট লিমিটেড। 

৮. ডিজাইনার ফ্যাশন লিমিটেড। 

৯. কেনপার্ক বাংলাদেশ অ্যাপারেল (প্রা.) লিমিটেড (কেনপার্ক ইউনিট ২)।

১০. গ্রিন টেক্সটাইল লিমিটেড (ইউনিট৩)।

১১. ফোর এইচ ডায়িং অ্যান্ড প্রিন্টিং লিমিটেড।

১২.উইসডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেড।

১৩.মাহমুদা অ্যাটায়ার্স লিমিটেড।

১৪. স্নোটেক্স আউটারওয়্যর লিমিটেড। 

১৫.অকো-টেক্স লিমিটেড।

আমি একজন ইঞ্জিনিয়ারের বউ আপনাদের কিছু কথা বলতে চাই

#আমি_একজন_ইঞ্জিনিয়ারের_বউ_আপনাদের_কিছু_কথা_বলতে_চাই।

আমাদের বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ হলেও এখানে শিল্পের গুরুত্ব অপরিসীম। একটি দেশের সার্বিক উন্নয়ন এবং অগ্রযাত্রা নিঃসন্দেহে সেদেশের শিল্পের উপর নির্ভরশীল। আর সেই শিল্প কারখানা প্রায় সকল কাজ নিজের হাতে করে থাকে আমাদের দেশের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার ও বি এস সি ইঞ্জিনিয়ার ভাই বোনেরা।

আর এই মাধ্যমেই আমাদের দেশ বিশ্ব দরবারে নতুন পরিচিতি ও সুনাম অর্জন করছে। কিন্তু রাত দিন কাজ করা ইঞ্জিনিয়ারদের একটি পরিবার আছে সেটা মাঝে মাঝে ভূলে যায় এই সকল ইন্ডাস্টিরির মালিক কর্মকর্তাগন। মাঝে মাঝে ডিউটির শুরু আছে শেষ নেই।

আমার স্বামী একজন দক্ষ ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার তাকে নিয়ে আমি গর্বিত তবে তার প্রতি আমার কিছু অভিযোগও আছে তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরব। বেশীর ভাগ মানুষ মনে করে ইঞ্জিনিয়ারে বউ অনেক সুখে আছে, এর পিছনে কতটুকু হাহাকার, বুকের মাঝে জমে থাকা কষ্টের কথা, বোবা কান্নার কথা কেউ জানে না। আমি একজন দক্ষ ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের বউ। বিবাহের বয়স তেমন বেশিদিন হয়নি। এইতো ৫-৬ দিন পরে ১বছর পূর্ণ হবে।

জন্ম,বিয়ে,মৃত্যু এই ৩টি তো সবার জীবনেই আসে তাই আমরা সবাই জানি এই ধাপের অনুভূতি কেমন হয় সবার কাছে! আনন্দ,স্বপ্ন,স্বপ্নপূরন আর বিষাদের ধাপ এই ৩ টি। বিবাহকে ঘিরে সবার এক অন্যরকম আনন্দ,অনুভুতি আর স্বপ্ন কাজ করে সবার মাঝে। বিয়ের প্রথম ১-২ বছর হাসতে,খেলতেই পার হয়ে যায়।

আমি ১-২ বছরের কথা বাদ দিলাম, বিয়ের প্রথম ৬ মাস টাই বিবেচনা করি! যদি ইঞ্জিনিয়ারের ছাড়া অন্য যে কোন পেশার ব্যাক্তিকে বিবাহ করতাম তাহলে নিশ্চয় বিয়ের প্রথম বছরটা ঘুরতে, রেস্টুডেন্টে খেতে, হাসতে খেলতে পার করতে পারকরে দিতাম। কিন্তু আমি বিয়ে করেছি একজন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারকে, কোনো রক্ত মাংসের মানুষকে নয়!

এটাই আমার জীবনে বড় দুঃখের বিষয় যে মানুষকে বিয়ে করতে পারি নাই বিয়ে করেছি ইঞ্জিনিয়ারকে। এখন আপনারা হয়তো বলবে সব পেশার মানুষকেই কাজ বা চাকরি করেই চলতে হয়। আপনারা উদাহরণ সরুপ সরকারি, বেসরকারি চাকরি, প্রবাসী,পুলিশ, আর্মি, ব্যবসায়ী, আইনজীবী,সাংবাদিক, ডাক্তার সহ অনেক পেশা দেখাবেন এবং বলবে এরাওতো চাকরি করে তাদের সংসার করছে। আমি কারো সাথে কোনো বিতর্কে যেতে চাই না, শুধু আমাদের বিয়ের পর আমার ইঞ্জিনিয়ার স্বামীর জীবনযাপনের কিছু রুটিন নমুনা তুলে ধরছি তাতেই বুজতে পারবেন।

বিয়ের সময় তার ছুটি ছিলো টোটাল ৬ দিনের বিহাবের আগে পরে মিলে। বিয়ের একদিন পর থেকে দেখছি সে ফোনে ফোনে অফিস করছে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করছে বিভিন্ন সাজেশন দিচ্ছে। প্রোডাকশন, অপারেটর, জেনারেটর, ইউপিএস, পিএফ আই, ভোল্টেজ কম বেশী ইত্যাদি ইত্যাদি হিসাব নিকাশ বিভিন্ন কলিলদের সাথে।

বিয়ের ছয় দিন কেটে গেলো। বিয়ের পর পর রোজার মাস আসলো। সেই মাসের প্রথম দিন অনেক অফিসেই তাদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ছুটি দিয়ে দেয়। এই ছুটি বাধ্যতামূলক আমি সেটা বলছি না, কিন্তু অনেক অফিসই এই ছুটি দেয় আমার জানামতে। আর এই সেক্টরে চাকরিতে রোজার ছুটির দিনেও অফিস করতে হয় কারন ঈদের সময় বেশি কাজের অডার থাকে কাজ বেশী করতে হয়।

তাদের ভাষায় একে বলে বদলি ডিউটি। ঈদের ছুটি আপনাকে ৭ দিন দিবে তাই রোজার একমাস আপনাকে কাজ করতে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও। রোজার মাসে কোন ছুটি ছাটা নেওয়ার সুযোগ নেই, শুধু মাত্র আসুস্থতা জনিত কারনে ছুটি কাটাতে পারবে। স্বামীকে সাথে নিয়ে মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে ঈদ শপিং করার চিন্তা আগেই মারা গেলো।

বেশির ভাগ অফিসগুলো শুরু হয় সকাল ৮.০০ টায়। অফিসে তাদের আইডি কার্ড বা ফিঙ্গার পাঞ্চ করতে হবে ঠিক ৮.০০ টার পূর্বে। এক সেকেন্ড দেরি হলেই সেটা অফিস লেট বলে গন্য করা হয়। এভাবে মাসে ৩ দিন অফিস লেট করলে এক দিনর বেতন ভেনিস হয়ে যায় এবং বিনিময়ে একদিনের বেতন কেটে নেওয়া হয়।

৮.০০ টায় অফিস তাই তাকে বের হতে হয় সকাল ৫.৩০ মিনিট – সকাল ৫.৪৫ মিনিট মধ্যে। সকালের কাজ শেষ করে তাকে দৌড় দিতে হয় অফিসের দিকে বেশী দেরী করলে রাস্তায় জানজট বেধে যাবে। যে মানুষটা বাসা থেকে বের হয় ৭.০০ এম-৭.১৭ এম এর মধ্যে, সে একই মানুষ বাসায় ঢুকে রাত ৯ টার পরে কখনো কখনো ১০ টার পরও বাসায় পৌছে। বাসায় আসা মাত্রই তাড়াতাড়ি মুখ হাত পা ধুয়ে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়তে হয়।

কারণ পরদিন আবার সেই কোকিল নামক কাক ডাকা ভোরে উঠতে তিনাকে অবার দৌড় দিতে হবে তাই সারাদিন বাসায় একা বসে থেকেও তার সাথে কথা বার্ত বলতে পারি না। তিনার পরিবার, বউ, পরিজন আছে তাদের সাথে সময় কাটাবে, সংসারের টুকিটাকি খোঁজ খবর নিবে সে সময় ইঞ্জিনিয়ার সাহেবের কি আছে?

সত্যি কথা বলতে কি এতো কাজের প্রেশার ও মানুষিক প্রেশার নেওয়ার পর একটা মানুষের আর ধৈর্য থাকে বাকি দুনিয়ার খোঁজ খবর নেওয়ার? আমরা যারা চাকরি করি তাদের মে দিবস,শবে বরাত, লাইলাতুর কদর ইত্যাদি কত ছুটি রয়েছে। ওরাও ঐদিনে এই ছুটিগুলো পায় কিন্তু তার বিনিময়ে তাদের ছুটির দিনে অফিস করতে হয়। অচ্যুয়াললি তাদের কোনো ছুটিই নেই।

কারণ প্রতিটা সরকারি অথবা উপলক্ষের ছুটি তাদের সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কাজের বিনিময়ে হয়। এখন আসি অন্য প্রফেশন নিয়ে কিছু কথায়। যারা প্রবাসে থাকে তাদের জীবনও খুব কষ্টের। কিন্তু তারা যখন দেশে আসে ওই সময়টা কিন্তু শুধুই তাদের পরিবারের। যারা আর্মিতে আছে যতদূর জানি তাদেরও কয়েকমাস পর পর একটা লম্বা ছুটি দেওয়া হয়। কিন্তু যারা টেক্সটাইলে আছে তাদের লম্বা কোনো ছুটি নেই।

সিক লিভ, এনুয়াল লিভ এই হাবিজাবি ১৫-১৯ দিনের আছে ছুটি আছে শুধু। আর যতবাকি ছুটি নিবেন সেটা বেতনের বিনিময়ে। কথা হচ্ছে এই দেশে ইঞ্জিনিয়ার চাকরির শুরুর দিকে বেতনের যা অবস্থা থাকে, সেটার থেকে যদি আবার কেটে রাখে তাহলে তো কিছুই বলার নেই।

বর্তমানে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে প্রবেশ করেছে। আর এক্ষেত্রে গার্মেন্টস শিল্পকে সর্বাগ্রে অগ্রাধিকার দিতে হবে। গার্মেন্টস শিল্পই বদলে দিবে বাংলাদেশকে। এখন আপনারা নিজেরাই বলেন যে শিল্প একাই একটা দেশকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, সেই শিল্পের মানুষগুলোকে আমরা কতটা মানুষ হিসেবে মনে করছি? আমাদের সরকার কতটা ভাবছে সেই মানুষগুলোকে নিয়ে? পোশাক শিল্পে নরমাল শ্রমিকরা যতটা স্বস্তি ফেলতে পারে, একজন ইঞ্জিনিয়ার তার সিঁকিভাগও শ্বাস ফেলতে পারে না।

দেশের উন্নয়নে এতো বেশি ভূমিকা রেখেও এরা কিছুই পাচ্ছে না, উল্টো পরিবার থেকেও দূরে সরে যাচ্ছে। অন্য কোনো এক প্রফেশনের মতো এরাও পরিবার পরিজন রেখে দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। মাননীয় সরকার ভাবুন, এদের নিয়েও কিছু একটা ভাবুন। বড় কিছু করতে না পারেন, তারপরও সামান্য কিছু হলেও ভাবুন।

Tuesday, 19 October 2021

Philippines scientists develop greener tech to produce bamboo fibres

🌱Philippines scientists develop greener tech to produce bamboo fibres:🌳🌳

Scientists in Philippines have developed greener technologies to produce bamboo fibres which preserve the inherent antimicrobial and UV-blocking properties of bamboo. The currently used commercial process of converting bamboo into textile material is through cellulose regeneration which does not preserve the properties of bamboo textile fibres.
The technologies to create greener bamboo textile materials have been developed by Department of Science and Technology (DOST), through its Philippine Textile Research Institute (DOST-PTRI). Bamboo textiles are becoming increasingly popular as sustainable and eco-friendly solution for textile materials and manufacturing.

The DOST-PTRI Bamboo fibre extraction technology, for which application to protect intellectual property has been filed with the Intellectual Property Office of the Philippines (IPOPhil), was first developed in 2015. It includes mechanical, chemical, and biological processes to liberate fibres from the bamboo culm. The extracted bamboo textile fibre is treated to obtain highly cellulosic textile fibres.

The technology, applied on different bamboo species in the Philippines such as Kawayan Tinik (Bambusa blumeana), Bolo (Gigantochloa levis), Yellow Bamboo (Bambusa vulgaris), and Giant Bamboo (Dendrocalamus asper), produces strong and fine bamboo fibres.

Mild and eco-friendly technology coupled with the simplicity of the extraction and treatment technique makes it highly suitable for textile fibre processing in remote bamboo-rich local areas, bringing economic gains for the bamboo textile industry.

In the more popular commercial process of converting bamboo into textile material - cellulose regeneration - bamboo culms are broken down into chips, dissolved, and extruded through spinnerets to produce fine staples or filaments. In this synthetic technique, new fibre properties are introduced while the natural integrity of the bamboo textile fibres is not conserved. The process is also associated with production of toxic and hazardous substances.

This year, the Technical Working Group (TWG) of Republic Act 9242 or the Act Prescribing the Use of the Philippine Tropical Fabrics for Uniforms of Public Officials and Employees and for other Purpose, has included in the proposed revised Implementing Rules and Regulation (IRR), other natural textile fibres which include bamboo, to help widen the scope of textile fibre sources and promote employment generation in the countryside. This market represents 635,000 kg of treated bamboo fibre input material for the production of spun yarns that will meet just 25 per cent of the requirements for government uniforms.

উৎপাদন প্রকৌশলে দুর্বলতায় হাতছাড়া হচ্ছে ক্রয়াদেশ

উৎপাদন প্রকৌশলে দুর্বলতায় হাতছাড়া হচ্ছে ক্রয়াদেশ

জার্মানিভিত্তিক এক পোশাক ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানের পণ্যের প্রধান উৎস ছিল বাংলাদেশ। সর্বশেষ চলতি মৌসুমেও এখান থেকে বেশকিছু চালান নেয়ার পরিকল্পনা ছিল ওই জার্মান ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানের। কিন্তু ক্রেতাদের রুচি বদলের কারণে শেষ পর্যন্ত বড় একটি চালানের পণ্য নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। পরের চালানগুলোয় নতুন ডিজাইনের পণ্য প্রস্তুতের জন্য প্রতিষ্ঠানটি এখানকার এক কারখানার সঙ্গে যোগাযোগও করেছিল। কিন্তু বাংলাদেশী কারখানার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই নকশা অনুযায়ী ক্রেতার কাছে চালান পৌঁছাতে সময় লাগবে ৯০ দিনেরও বেশি। এ অবস্থায় ভিয়েতনামের একটি কারখানার সঙ্গে যোগাযোগ করে জার্মান ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানটি। ভিয়েতনামি কারখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওই ডিজাইনের পণ্য সরবরাহে তারা সব মিলিয়ে সময় নেবে ৬০ দিন। দ্রুত পণ্য হাতে পাওয়ার তাগিদ থেকে শেষ পর্যন্ত ওই ভিয়েতনামি কারখানায়ই ক্রয়াদেশ দিয়ে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পোশাক পণ্যে ক্রেতার চাহিদামতো লিড টাইম (রফতানি পণ্য সরবরাহে নেয়া সময়) অনুসরণ করতে পারছে না বাংলাদেশী রফতানিকারক কারখানাগুলো। উৎপাদন প্রকৌশলে জোর দেয়ার পরিবর্তে সনাতনী ব্যবস্থা আঁকড়ে ধরে থাকার কারণে এসব কারখানা এখন প্রতিযোগী সক্ষমতা হারাচ্ছে। প্রথাগত ব্যবস্থা আঁকড়ে থাকায় অনুৎপাদনশীলভাবে সময়ক্ষেপণের পাশাপাশি প্রকৌশলগত পরিকল্পনায়ও থেকে যাচ্ছে অদক্ষতার ছাপ। নতুন একটি ডিজাইনের পণ্য উৎপাদন শুরুর আগে সেটি আত্মস্থ করতে গিয়েই অনেক সময়ক্ষেপণ হচ্ছে। এতে করে ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে পণ্যও পৌঁছাচ্ছে অনেক দেরিতে।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চের (এনআইটিইআর) এক শিক্ষকের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বিষয়টি উঠে এসেছে। গুণগত ও পরিমাণগত পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে করা ওই গবেষণায় পাওয়া ফলাফল প্রকাশ হয়েছে ‘অ্যান ইম্পেরিকাল স্টাডি অন লিড টাইম অব রেডিমেড গার্মেন্টস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে। এক্ষেত্রে আগেকার সংশ্লিষ্ট একাধিক গবেষণা ছাড়াও খাতটির উৎপাদন সংশ্লিষ্টদের সাক্ষাত্কারভিত্তিক বাস্তব অভিজ্ঞতাও বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

এতে দেখা গিয়েছে, অদক্ষ কর্মী, অনুৎপাদনশীল সময় বা কৌশলগত দুর্বল সিদ্ধান্তের কারণে পণ্যের উৎপাদন পরিকল্পনায় বিভিন্ন ধাপে নানা ধরনের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। প্রডাকশন লাইনে নিয়োজিত কর্মীরা দক্ষতা অর্জন করেন মূলত নিজ চেষ্টা ও অভিজ্ঞতার (ট্রায়াল অ্যান্ড এরর বেসিস) ভিত্তিতে। আবার কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ দুর্বলতার কারণেও নানা সংকট তৈরি হয়। এছাড়া ব্যবস্থাপক ও পণ্য উৎপাদনকারী কর্মীদের মধ্যে প্রকৃত তথ্য ভাগাভাগিতেও করে এক ধরনের অনীহা রয়েছে। উৎপাদনে দক্ষ পরিকল্পনা করতে না পারার এটিও একটি কারণ।

বিষয়টি অস্বীকার করছেন না পোশাক খাতসংশ্লিষ্টরাও। তাদের দেয় তথ্য অনুযায়ী, দেশে সরাসরি রফতানি কার্যক্রমে সম্পৃক্ত কারখানাগুলোর মধ্যে শিল্প বা উৎপাদন প্রকৌশলের (ইন্ডাস্ট্রিয়াল বা প্রডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং) ধারণার প্রকৃত বাস্তবায়ন করছে সাকল্যে ৫০০ কারখানা।

সংশ্লিষ্টদের ভাষ্যমতে, ঘণ্টায় যে পরিমাণ পণ্য উৎপাদন হওয়ার কথা, সে পরিমাণে হচ্ছে না। নিয়োগের সময় কর্মীদের দক্ষতা পরিমাপ করার জন্য তাদের হাতে নির্দিষ্ট একটি টি-শার্টের নকশা দিয়ে জানতে চাওয়া হয়, এটি ঘণ্টায় কত পিস উৎপাদন করা সম্ভব হবে? এক্ষেত্রে কর্মী যে সংখ্যার কথা বলছেন, তা তিনি পারছেন না। আবার ক্রেতার নকশার ধরনও এখন অনেক। এ দুই প্রেক্ষাপটেই উৎপাদনের গতি অনেক শ্লথ হয়ে পড়ে। আবার দেশে সক্রিয় কারখানাগুলোর বড় অংশেই প্রডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চর্চা নেই। ফলে পরিকল্পনা পর্যায়েই অদক্ষতার অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়। শেষ পর্যন্ত এ পরিকল্পনা অদক্ষতাই ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী লিড টাইম বজায় রাখতে না পারার বড় কারণ হয়ে ওঠে।

বিষয়টির সঙ্গে একমত পোষণ করে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বণিক বার্তাকে বলেন, আগে উৎপাদন প্রকৌশল বা প্রডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চর্চা পোশাক শিল্পের কারখানায় ছিল না। এখন এ ধরনের উৎপাদনগত প্রকৌশলে দক্ষ জনবল নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। তারা একটি নকশা করে মেশিনে কয়টা লে-আউট দিতে হবে, এ ধরনের বিষয়গুলো সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারছে। ঘণ্টায় বা মিনিটে কতখানি উৎপাদন সম্ভব, তা-ও প্রাক্কলন করতে পারছে। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে এখন প্রডাকশন সাজানো হচ্ছে। তবে প্রডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ধারণাটি সর্বোচ্চ ৫০০ কারখানায় ব্যবহার হচ্ছে। শিল্পের সব কারখানায়ই এ চর্চা শুরু হলে ক্রেতার কাছে পণ্য পৌঁছার লিড টাইম আরো কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।

গবেষণায় দেখা গেছে, ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য জাহাজীকরণ থেকে শুরু করে ক্রেতার হাতে পৌঁছার লিড টাইম বজায় রাখতে না পারার প্রথম কারণটিই হলো পরিকল্পনায় অদক্ষতা। পোশাক পণ্যের নমুনা তৈরির পর্যায় থেকেই এর সূত্রপাত। এসব নমুনা তৈরিতে ক্রেতার চাহিদা বোঝার ক্ষেত্রেও দুর্বল পরিকল্পনা ও বোঝাপড়ার ঘাটতি দেখা যায়। ফলে নমুনাগুলোও একাধিকবার বাতিল হয়। একই কারণে আবার নমুনা অনুমোদন পাওয়ার পর উৎপাদনে গেলেও পণ্যে ত্রুটির মাত্রাও বেড়ে যায়। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের অনেক কারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম শেষ করতে কোনো কোনো ক্ষেত্রে তিন গুণ বেশি সময় লেগে যায়।

এ বিষয়ে পোশাক পণ্য প্রস্তুত ও রফতানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বণিক বার্তাকে বলেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে লে-আউট করার মতো বিষয়গুলোয় আমরা এখন অনেক মনোযোগী। একটা সময় এক্ষেত্রে লাগছে এটা ঠিক। এটা আরো কমানো সম্ভব ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে। ছোট কারখানাগুলোয় এ-সংক্রান্ত বিভাগ নেই। কিন্তু বড় ও কিছু মাঝারি কারখানায় এখন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং আছে। এ কারখানাগুলোয় এখন পরিকল্পনার ক্ষেত্রটি আরো উন্নত করতে হবে। বিষয়টি আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। ফলে এ বিষয়ে উন্নতির কাজ অনেক দ্রুতই এগিয়ে নেয়া যাবে। তবে পাশাপাশি এটাও বাস্তবতা যে লিড টাইমের ক্ষেত্রে অন্যান্য প্রক্রিয়াগত সময়ক্ষেপণ বড় প্রভাবকের ভূমিকা রাখছে। কিন্তু এগুলো আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। রফতানি-সংশ্লিষ্ট নথি তৈরি থেকে শুরু করে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স ও পণ্য পরিবহনের মতো আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরের অনেক কারণও রয়েছে। সবগুলো ক্ষেত্র উন্নত করার কাজ আমরা করছি।

গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অদক্ষ পরিকল্পনা ছাড়াও ক্রেতার চাহিদামাফিক লিড টাইম বজায় রাখতে না পারার আরেকটি বড় কারণ হলো প্রথাগত উৎপাদন ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় পোশাকের বিভিন্ন অংশ কাটার পর তা স্তূপ আকারে জমা থাকে সুইং শাখায়। এসব আলাদা করে পরবর্তী সময়ে যথাযথভাবে বিতরণের ক্ষেত্রেও এক ধরনের ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি করে। এ ধরনের জটিলতা নিরসন করে উৎপাদনের গতি বাড়ানো প্রডাকশন সুপাইভাইজারদের জন্য সময়সাপেক্ষ হয়ে পড়ে। অকার্যকর এ পন্থায় এক একটি নকশা অনুযায়ী চূড়ান্ত পণ্য তৈরিতেও সময়ক্ষেপণ হয়। সার্বিকভাবে প্রডাকশন ম্যানেজারের পক্ষে যথাযথ উৎপাদন ব্যবস্থাপনা সম্ভব হয় না। বড় সমস্যা হলো এ ধরনের প্রথাগত ব্যবস্থাতেই বেশির ভাগ কারখানা অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে। এ থেকে বেরিয়ে আসার ক্ষেত্রেও সংশ্লিষ্ট অনেকের মধ্যে অনীহা রয়েছে। 

এ বিষয়ে উল্লিখিত গবেষণা পরিচালনাকারী এবং এনআইটিইআরের শিক্ষক ও গবেষক আবির খান বণিক বার্তাকে বলেন, বাংলাদেশে পোশাক খাতের লিড টাইম বজায় রাখার সমস্যা নিয়ে দুটো বিষয় উল্লেখযোগ্য। একটি হলো ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অদক্ষতা। এ ধরনের কাঠামোর ব্যাপ্তি দেশের পোশাক খাতে ব্যাপক না। বাস্তব অভিজ্ঞতার নিরিখে বলা যায়, ক্রেতারা ক্রয়াদেশ দেয়ার আগে যখন স্যাম্পল ডেভেলপমেন্ট বা নমুনা উন্নয়নের কাজ দেয়, তখন বাংলাদেশের কারখানায় অনেক বেশি সময় নেয়া হয়। দেখা যায় একটা ক্রয়াদেশ ক্রেতা দিতে চাচ্ছে জানুয়ারি মাসের জন্য, কিন্তু নমুনায় বারবার ভুল হওয়ায় ফেব্রুয়ারি, মার্চ পর্যন্ত সময় নষ্ট হয়। এতে করে লিড টাইম বেড়ে গিয়ে প্রতিযোগী দেশগুলোর কাছে ক্রয়াদেশ হারাতে হয়। ক্রেতারা একই পণ্যের নমুনা তৈরির কাজ একাধিক দেশে দিয়ে থাকেন। যে দেশ যত দ্রুত নমুনা তৈরি করে অনুমোদন নিতে পারে, সেই দেশেই ক্রয়াদেশ দেয়া হয়। সার্বিকভাবে ক্রয়াদেশ ধরার প্রাথমিক ধাপেই যে দক্ষতা বা নৈপুণ্য প্রয়োজন সে জায়গাটিতে অনেক দুর্বলতা রয়ে গেছে। এরপর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ঘাটতিতে লিড টাইম বজায় রাখা যাচ্ছে না বাংলাদেশে। ধারণাটি বাংলাদেশে এখনো নতুন।

Australia's cotton industry virtually sold out of 2021 cotton: CACotton Australia

👉Australia's cotton industry virtually sold out of 2021 cotton: CA
Cotton Australia 

Australia’s cotton industry has announced it has virtually sold out of 2021 cotton, just one year after the decision by China to dramatically reduce imports, according to Cotton Australia (CA). The country’s cotton farmers are optimistic about the future with good demand, as buyers increase their support amid the emergence of new international markets.
Cotton Australia CEO Adam Kay said, “The sustained demand shows there is still strong interest in our premium cotton. There is no doubt that China was a vital trading partner for us, and we hope that they will be again, but we needed to secure sales for our top-quality cotton and that’s what our merchants have done.”
Last year’s crop was 2.8 million bales and with the help of a grant from the Federal Government under the Agricultural Trade and Market Access Cooperation (ATMAC) programme, word is getting out.
Michael O’Rielley, chair of the Australian Cotton Shippers Association said the efforts of all their members have paid dividends and the grant will only assist in marketing Australian cotton across all available export markets. “Twelve months on I think things are looking positive. We are not without our challenges but there’s life after China – there really is. We are still fielding enquiries for the 2021 crop however we are all but sold out. If we could get more bales, we would sell them because the demand is certainly there.”
O’Rielley said Vietnam, Thailand, Bangladesh and India have all been supportive with Indonesia having the most immediate potential. “Right now, Vietnam is our biggest export market followed by Indonesia which currently has the most upside. They are our closest neighbour, and we have short shipping times. We are a lot more competitive in terms of price, and we can land it there quickly for an industry operating in a ‘just-in-time’ environment.”
Turkey re-entered the market recently purchasing volumes of Australian cotton not seen for several years while Pakistan would order more if shipping issues could be resolved. “The pandemic has increased prices and competition for containers while shipping lines are more selective, choosing ports with easy access. Once we have secured shipping, we can land bales in Asia in two weeks compared to 8 to 12 weeks for the US and Brazil,” O’Rielley added.

Kay said Australia’s cotton is known for its sustainability and high-quality, on top of its reputation for being one the least foreign matter contaminated fibres in the world, resulting in better productivity. “Many of our farmers have already secured contracts for their cotton on the futures market and that gives us a great start to the sales campaign for this season. We sell every bale we produce and 2022 will be no different.”
F2F

বিশ্বের শীর্ষ ১০ পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানার মধ্যে নয়টির মালিক বাংলাদেশ।

বিশ্বের শীর্ষ ১০ পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানার মধ্যে নয়টির মালিক বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, শীর্ষ ১০০ গ্লোবাল প্ল্যাটিনাম কারখানার মধ্যে ৩৯ টি রয়েছে এই দেশে।
Report : 2021



২০১৯ সালে কোন এক জনকে শতবার বলেও, অবুঝের মত নাবুজ ছিল।
একগুয়েমি বাদ দিতে হবে, পোশাকে বৈচিত্র্য আনতে হবে। রিসার্চ এবং ডেভেলপমেন্ট এর শতভাগ জোর দিতে হবে। তবেই এই শিল্পকে বাচিয়ে রাখা যাবে।

How is cotton grown.

☘️🌱HOW IS COTTON GROWN?

👉Cotton is planted in spring, grown over summer, and picked in autumn.
👉The cotton plant grows to around 1.2 metres in height.
👉Each bale of cotton weighs 227 kilograms.

Cotton is a natural fibre grown on a plant related to the commonly-found garden species hibiscus.
Cotton seeds are planted in spring and the plant grows into green, bushy shrubs about one metre in height.

The plants briefly grow pink and cream coloured flowers that, once pollinated, drop off and are replaced with fruit, better known as cotton bolls.
Inside the cotton boll is fluffy, white lint as well as cotton seeds.

Once the plant has been defoliated (sprayed so the leaves die and the plant is left looking like a collection of bare sticks), and the bolls have cracked open to reveal the lint, the cotton is ready to be picked.

In Australia, cotton is picked with large mechanical harvesters and gathered into large, round, wrapped modules. The modules are then sent off to a cotton gin for processing.
During the ginning process, the lint is separated from the seeds and is then pressed into rectangular bales.

Each bale weights 227 kilograms. It is then shipped overseas to be spun, dyed, knitted and woven into fabrics like clothes and home furnishings.

Farm and soil preparation:

There are a number of locally-bred and adapted varieties of cotton that can be selected and grown. Varieties are generally chosen by growers based on yield, quality, disease resistance characteristics and biotechnology traits. Other traits such as season length, disease resistance and varietal determinacy also play important roles.

Fields are laser-levelled and graded, and if fields are not going to be planted with cotton again the following season, they can also be rotated either into another crop (often wheat) or fallowed.

Fields are prepared for planting, weeds are controlled, and nutrients are added if necessary. Most growers now leave their cotton stubble standing in the field and mulch it back into the soil to add valuable nutrients.

Soil moisture is also checked and pre-watering is undertaken if necessary.
Planting:

Growers check the soil temperature regularly before planting. Cotton seed is planted in the spring, as soon as the soil is warm enough to be sure of satisfactory seed germination and crop establishment (when the temperature reaches 14 degrees Celsius measured at 8am AEST with a rising temperature forecast for the seven day period post-planting).
Cotton seeds emerge from the ground five to 14 days after planting - depending on soil temperature and moisture.
Refuge crops are also established at this time, which help slow down resistance to Bt proteins from evolving in the pest population by producing susceptible Helicoverpa moths that have not been exposed to the Bt toxins. Moths produced in the refuge crops will disperse and mate with any potentially resistant moths from the Bollgard 3 crops. This tactic is called genetic dilution.
Growing season:

Squares (flower buds) develop several weeks after the plant starts to grow, before flowers appear a few weeks later. The flowers then drop, leaving a ripening seed pod that produces fruit, known as bolls, after pollination.

On irrigated cotton farms, the initial irrigation (watering) is usually followed by several additional irrigations at two-to-three week intervals (depending on soil type and weather conditions) from mid-December to late-February. This differs depending on the region, average seasonal temperatures and soil type.
Approximately four months is needed for the cotton bolls to ripen and split open.
Growers protect their crops from pests during this period using Integrated Pest Management (IPM). The UN's Food and Agriculture Organisation defines IPM as "the careful consideration of all available pest control techniques and subsequent integration of appropriate measures that discourage the development of pest populations and keep pesticides and other interventions to levels that are economically justified and reduce or minimize risks to human health and the environment.”
Growers conserve beneficial insects (natural enemies to pests), and manage their natural resources to help suppress pests, which is at the heart of IPM.
The use of biotechnology in cotton has made a significant contribution to the dramatic reduction in insecticides applied to Australian cotton crops. There has been a 97% decrease in insecticide use since 1992, coinciding with the introduction of Bt cotton and strong IPM. The Australian cotton industry’s Environmental Toxic Load (ETL) for bees decreased by 18.2% from 11 to 9 in the four years to 2018.
Picking (harvesting):

The cotton crop is checked by agronomists to ensure it is ready for picking.
Defoliation is then carried out to remove the plant’s leaves and to crack the bolls open. Growers usually choose to harvest the cotton crop once most bolls have opened and fully matured.
It is extremely important that cotton is dry when it is picked, or discolouration may occur and reduce quality.
When mature, the crop is harvested mechanically and placed into large modules. The modules are loaded onto trucks and transported from the farm to a cotton gin. Cotton gins are factories that separate cottonseed and trash from the lint (raw cotton fibre).
After ginning, the cotton lint is tightly pressed into bales. An Australian cotton bale weighs 227 kilograms.
Once the cotton bales are ginned, pressed and containerised, they are loaded onto trucks and trains and sent to ports for shipping, mostly to overseas markets
Off-season:

Cotton classing sorts the fibre into different quality-based grades. The better the fibre quality, the higher the grade and the more the grower is paid for the cotton.
Growers rotate crops (such as faba beans, chickpeas, maize and wheat), which helps to minimise pests and diseases, reduce pesticide use, retain soil moisture levels, build and maintain healthy soils, and better manage soil nutrients. Some growers graze livestock over winter.
Growers make improvements and carry out maintenance on-farm to prepare for next season.
Growers also start marketing their next season's production. Growers can forward-sell crops up to three years in advance to take advantage of good prices.

Friday, 9 July 2021

ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চালু রাখার দাবি জানিয়েছেন গার্মেন্টস ব্যবসায়ীরা।

এবারের ঈদুল আজহায় ঈদ যাত্রায় ঘরমুখো মানুষ যাতে সুষ্ঠুভাবে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন সেজন্য ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চালু রাখার দাবি জানিয়েছেন গার্মেন্টস ব্যবসায়ীরা। পুলিশের আইজি ড. বেনজীর আহমেদ ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলামও বলেছেন একই কথা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাস ও রেল যোগাযোগ সচল থাকলে সংক্রমণের হার কম হতে পারে বলেও মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার। পবিত্র ঈদুল আজহায় (কোরবানির ঈদে) শিল্পাঞ্চলসহ দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের এক সভায় তারা এসব কথা বলেন।

জুনের শেষ সপ্তাহে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা ছাড়াও বিজিএমইএ, বিটিএমএ, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্ক্রিনন মার্চেন্টস এসোসিয়েশন, অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল যাত্রী পরিবহন সমিতি, বাংলাদেশ ফিনিসড লেদার গুডস্ অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থেকে তাদের মতামত তুলে ধরেন।

সুত্রঃ বাংলাট্রিবিউন

Sunday, 20 June 2021

বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প একটি সম্ভবনাময় শিল্পই শুধু নয় এটা একটা রাস্ট্রীয় অমূল্য সম্পদ বললেও ভুল হবে না।

বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প একটি সম্ভবনাময় শিল্পই শুধু নয় এটা একটা রাস্ট্রীয় অমূল্য সম্পদ বললেও ভুল হবে না। 

কিন্তু, এই শিল্পের জোয়াল যাদের কাঁধে তাদের দিকে সত্যিকারের নজর কারো নেই। 

কয়েক দফা বেতন বাড়িয়ে সরকার ভাবছে দায়িত্ব শেষ।
গত অর্থ বছরে যদি লাভ হয়ে থাকে ১০ কোটি টাকা আর চলতি অর্থ বছরে যদি লাভ হয় ৮ কোটি টাকা তখন গার্মেন্টসের মালিকরা মীটিং এ বলেঃ আহ! এই বছর ২ কোটি টাকা লস হয়েছে। 

এই হল অবস্থা। 

অথচ, মিস ম্যানেজমেন্ট বা মিস প্ল্যানিং এবং কম লিড টাইম এর কারণে, অতিরিক্ত ওভার টাইম করে করে একজন গার্মেন্টসের শ্রমিক দিনে দিনে শারীরিক এবং মানুষিক ভাবে কিভাবে যে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে তা দেখার মত কোন লোক বা সংগঠন আদৌ কি আছে? 

সকালে ৭-৭.৩০ টায় ডিউটি শুরু হয়। তাই ঘর থেকে বের হতে হয় ৬-৬.৩০ টায়। নাস্তা অনেক সময় করা হয়না। একেবারে লাঞ্চ। 

আর ছুটি হয় রাতের ১০-১১.০০ টায়। আবার যাওয়ার সময় পঁচা মাছ, পঁচা তরকারীগুলো কিনে নিয়ে যায়, কারণ এতো রাত্রে ফ্রেশ বাজার পাবে কই? 

এদিকে রাতের বেলা রাস্তা ঘাটে নাই কোন নিরাপত্তা। যেকোনো সময় নারী শ্রমিকদের আছে ধর্ষণের ভয়। যাই হোক, কোন রকমে বাসায় পৌছালেও রান্না করে খেয়ে ঘুমাতে যেতে যেতে রাত ১-২.০০ টা। 

আবার সকালে ৫-৫.৩০ টায় উঠে রেডি হতে হয় কাজে যাওয়ার জন্য। এদিকে শুক্রবারেও বন্ধ থাকেনা। 

এখন বলেন, এভাবে যদি কেউ কাজ করতে থাকে, তবে কিভাবে নিজেরা শান্তিতে থাকবে আর পরিবারের অন্যদেরকে সময় দিবে। 

একটা দুর্বল জাতি তৈরি হচ্ছে সবার চোখের সামনে। কিন্তু, কেউ নাই কথা বলার মত।

Writer :
Syed Rijoan Islam (Munna)🇧🇩

Monday, 31 May 2021

সেলাই_সুতা (sewing threads)

#সেলাই_সুতা (sewing threads) 

১.সেলাই সুতার সংজ্ঞা কি?
২.সুতার উৎস কি?
৩.কিভাবে সুতা তৈরি করা হয়?
৪.বিভিন্ন ধরনের সুতার নাম।

✡️ ১. #সেলাই সুতা : পোশাক তৈরির জন্য সেলাই সুতা একটি অপরিহার্য উপাদান । পোশাক প্রস্তুত করার জন্য এবং পোশাকের সাথে সর্ম্পকযুক্ত যে কোন কাপড় সেলাই করার জন্য যে সুতা বা থ্রেড ব্যাবহার করা হয়,তাকেই সেলাই সুতা বলা হয়।

🌻 ২.......#সুতার_উৎস_ কি ? 
=>সুতার উৎস হলো ফাইবার বা আঁশ।

এই ফাইবার এর উৎস উপর ভিত্তি করে সুতার বিভিন্ন প্রকারভেদ এবং সুতার নাম বিভিন্ন রকম। 
🔰প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম। 
প্রকৃতিগত ভাবে ফাইবার গুলো প্রধানতঃউদ্ভিদ ও প্রাণী হতে আসে। যেমনঃকটন উদ্ভিদজাত উৎস হতে আসে আর উল প্রাণিজ উৎস হতে আসে। অন্যান্য প্রকৃতিক ফাইবারের মধ্যে , 
🔰Linen thread 
🔰silk thread, 
🔰cotton thread, 
🔰viscose thread ইত্যাদি বহুল ব্যবহ্ত হয়।

#কৃত্রিম_ফাইবারের 
কৃত্রিম ফাইবার প্রধান উৎস হলো বিভিন্ন প্রকার কেমিক্যাল বা রাসায়নিক দ্রবাদি।
কৃত্রিম ফাইবারগুলো হলো
🔰1.polyester thread
🔰2.Nylon thread
🔰3.Aramide thread
🔰4. PTFE thread ( poly tetra fluro ethylene) 

৩......#সুতা _তৈরির_প্রক্রিয়া  

⭐কিভাবে সুতা তৈরি করা হয়?🤔

⭐সুতার প্রকারভেদ বা বিভিন্ন সুতার নাম অনুযায়ি বিভিন্ন সুতার উৎপাদন প্রক্রিয়া বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সুতা কিভাবে তৈরি হয় তা জানার আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক ইয়ার্ন সম্পর্কে, ইয়ার্ন কাকে বলে এবং কিভাবে তৈরি হয়। টেক্সটাইল জগতের উৎপাদন চেইনের প্রথম ধাপ হচ্ছে ফাইবার। তার পরের ধাপই হল ইয়ার্ন। এই ইয়ার্নকে বুনন বা উইভিং এর মাধ্যমেই কাপড় বা ফেব্রিক তৈরি হয়। ইয়ার্ন একাধিক ফাইবারের সমন্বয়ে গঠিত যা ‍স্পিনিং প্রযুক্তির মাধ্যমে এর মাধ্যমে তৈরি করা হয়। আবার দুই বা ততোধিক ইয়ার্ন এর সমন্বয়েই সুতা তৈরি হয় যা বিভিন্ন প্রকার সেলাই কার্যে ব্যবহৃত হয়.....!!

৪.......#বিভিন্ন_ধরনের_সুতার_নাম

🌻 =>১.লিলেন সুতাঃ
লিলেন সুতা অত্যন্ত শক্তিশালী ও কিছুটা শক্ত প্রকৃতির হয়।ইহা সাধারণত গার্মেন্টস শিল্পে ব্যবহ্ত হয়।
তাঁবু,ক্যানভাস, জুতা তৈরিতে & সেলাই করে বোতাম লাগানোর জন্য এক সময়ে বহুলভাবে ব্যবহৃত হতো, কিন্তু বর্তমানে কৃত্রিম সুতা ব্যবহৃত হয়।

🌻 ২.সিল্ক সুতা 
সিল্ক বা রেশম একটি প্রাকৃতিক ফিলামেন্ট ফাইবার & এতে প্রাকৃতিক মসৃণতা বিদ্যমান ।
এই সুতা অধিকতর শক্ত এবং উন্নতমানের সুতা।

🌸৩.কটন সুতাঃ
প্রাকৃতিক আঁশ হতে উৎপন্ন সেলাই সুতার মধ্যে কটন থ্রেড সবচেয়ে বেশি পরিমাণে উৎপন্ন হয় & ব্যবহৃত হয়। সাধারণ উন্নত মানের কটন ফাইবার হতেই কটন থ্রেড তৈরি করা হয়। এর আদ্রর্তা ধারণক্ষমতা শতকরা ৮.৫ ভাগ।

➡️ কটন সুতা আবার ৩ প্রকার। যথা:
1.soft cotton thread
2.Mercerized cotton thread
3.Glanced cotton thread

🏵️৪.পলিস্টার সুতাঃএই সুতা কম দামি এবং 🏵️শক্তিশালী , ইলাস্টিক ধর্ম বেশ সুবিধাজনক ও রং পাকা বিধায় বহুল পরিমাণে পোশাকে তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে।
কম দামি হওয়ায় খুব বেশি পরিমাণে ব্যবহ্ত হয়।

🌺৫.নাইলন সুতাঃ
নাইলন সুতা খুব শক্ত ও টেকসই হয়।এটি হালকা,মসৃন এবং পানি শোষণ করতে পারে না।
সম্প্রসারিত সীম, নিটেড কাপড়, সাঁতারের কাপড় (swim wear) সেলাই করার জন্য এই সুতা ব্যবহার করা হয়।

🌻৬.রেয়ন সুতাঃ
একব্রডারি কাজে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহ্ত সুতার নাম হলো রেয়ন।উচ্চ গতির এমব্রয়ডারি মেশিনে ব্যবহারের সময় রেয়ন সুতার ছিড়ে যাওয়ার হার খুব কম তাই সেলাই খুব ভালো হয় । এর সুতার দাম কম হওয়ায় সিল্কের বিকল্প হিসেবে ব্যবহ্ত হয়।

🏵️৭.উলের সুতাঃ
সাধারণত প্রাণির লোম থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই সুতা উৎপাদন করা হয়। এই সুতা একাধিক ফাইবারের সমন্বয় করে তৈরি করা হয়। বিশেষ করে শীতকালীন পোশাক ও কম্বল তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এমব্রয়ডারির কাজের ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে।

আমার লিখা ১ম আর্টিকেল, তাই অনুগ্রহ করে ভুল ত্রুটি হলে কমেন্টে জানাবেন। 
পরবর্তী আর্টিকেলে সংশোধন করার জন্য। 

#Writer

Mayeen Uddin

Thursday, 27 May 2021

বাংলাদেশের আরেকটি অপূর্ব স্থাপনা রংপুর কারুপণ্য গ্রীন ফ্যাক্টরি।

বাংলাদেশের আরেকটি অপূর্ব স্থাপনা রংপুর কারুপণ্য গ্রীন ফ্যাক্টরি। এখানে প্রায় ৭০০০ শ্রমিক কাজ করেন, যার ৮০ শতাংশই নারী। উৎপাদন করেন দেশের ঐতিহ্যবাহী শতরঞ্জি। এখানে নেই কোন ইলেক্ট্রিক ফ্যান বা এসি। স্থাপনাটা এমন ভাবে করা হয়েছে যে, ন্যাচারাল বাতাস এবং পানির প্রবাহকে শীতলীকরণ প্রক্রিয়ায় এখানকার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তীব্র গরমেও ১৮ ডিগ্রীর বেশি তাপমাত্রা এখানে হয় না। 

প্রচুর গাছ দিয়ে পুরো স্থাপত্যটির শরীর জুড়ে দেওয়া হয়েছে যেন তা সারাবছর প্রচুর অক্সিজেন উৎপাদন করতে পারে এবং তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায় রাখতে পারে। 

স্থপতি: Bayejid Mahbub Khondker 

Let's have a look 
 
লেখা : Annando Kutum

Wednesday, 26 May 2021

Fashion round neck half sleeve T-shirt men's cotton, summer collection

Round neck half sleeve T-shirt men's cotton, summer collection 

👉 https://s.click.aliexpress.com/e/_9gaVmP


Fashion Half Short Sleeves Fashion O NECK Print T-shirt Men's Cotton 2021 Summer Clothes TOP TEES Tshirt Plus Asian Size M-5X.




https://s.click.aliexpress.com/e/_AD8tsT


Sunday, 23 May 2021

প্রাইভেট কোম্পানি গুলা কেমন কর্মী খুজে।

#প্রাইভেট_কোম্পানি_গুলা_কেমন_কর্মী_খুজে। 

অনেকেরই ধারনা, প্রাইভেট জবে, ইন্টারভিউতে প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক জবাব ঠাস ঠাস করে, গড়গড় করে বলে দিতে পারলেই শুধুমাত্র চাকরি হয়। 
১টা বা ২টা প্রশ্নের উত্তর না জানলেও তাই চাকরিপ্রার্থীরা ঘামতে থাকেন। 

তাহলে প্রাইভেট চাকরি আসলে কাদের খোঁজে?

না, সবজান্তা সমশের বা মহাজ্ঞানী আইনস্টাইনকে প্রাইভেট জব খোঁজে না। বরং বলা চলে, প্রাইভেট জব আইনস্টাইন নয়, বরং স্টিভ জবস, জাকারবার্গ বা এলন মাস্কদের খোঁজে। 

তাদের খোঁজে, যিনি বা যারা-

কিছু জানেন, কিছু জানেন না-কিন্তু যেটা জানেন না, সেটার জন্য আফসোস বোধ করেন আর সেটা জানবার জন্য সর্বোচ্চ আগ্রহ বোধ করেন। 

কিছু জানেন, কিছু জানেন না-কিন্তু যেটা জানেন না, সেটা জানবার সবরকম বুদ্ধি ও দক্ষতা তার আছে। অর্থাৎ, অজানা বা না পারা বিষয় জগত এক্সপ্লোর করে নিজের ভিতরে নিয়ে আসার যাবতীয় যোগ্যতা ও ডেসপারেশন যার ভিতরে আছে। 

কিছু পারেন, কিছু পারেন না-কিন্তু দুই অংশেই সেটা দিয়ে টীমকে চালাতে পারেন, গ্যাপকে আন্তরিকতা ও এফোর্ট দিয়ে মেক আপ করতে পারেন। 

মোটের ওপর প্রাইভেট সবসময় বুদ্ধিমান, আত্মবিশ্বাসী, শার্প, আন্তরিক, চটপটে, ভিশনারী, উদ্যমী, টীমমেকার, ডাইনামিক, অনুসন্ধিৎসু, স্মার্ট ও ফাস্ট মানুষকে বেশি প্রায়োরিটি দেয়। প্রাইভেট ইন্টারভিউয়ের যত যত প্রসেস, তার সবগুলোই ওরকম মানুষ খুঁজে বের করার লক্ষ্য মাথায় রেখে ডিজাইন করা হয়।

 খেয়াল রাখবেন, প্রায়োরিটি বলেছি, এবসলুট বলিনি।
written by :Md walidur Rahma Biddut 

Saturday, 8 May 2021

"পোশাক তৈরির স্বর্গরাজ্য বাংলাদেশ" Made in Bangladesh

© Habibur Rahman 
Smart Factory 4.0 Consultant for Textile Apparel Industries.

প্রস্তাবনাঃ ৫১ , ব্র্যান্ডিং অব বাংলাদেশ। 

আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেন, বিজনেস এর স্বর্গরাজ্য খ্যাত দুবাই এখনো সোশ্যাল মিডিয়াতে যেভাবে অনবরত নিজের দেশের ব্যবসার সুযোগ সুবিধা, সাফল্য গাঁথা, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে যে সকল দুর্দান্ত ভিডিও প্রদর্শন করতেই থাকে, তা থেকে আমাদের শেখার অনেক কিছু আছে।  

আমাদের দেশের ব্যাবসা বান্ধব পরিবেশ, সুযোগ সুবিধা ও সাফল্যগাঁথার সঠিক ব্র্যান্ডিং আমাদের সরকার, বিজিএমইএ, বেপজা, বেজা, ইপিবি, অথবা নামকরা কোন কোম্পানী এখনো করতে পারেনি।  

কান্ট্রি ব্যান্ডিংয়ে আমরা যতদিন পিছিয়ে থাকবো, আমাদের অগ্রযাত্রা ততই বিলম্বিত হবে। 

সিঙ্গাপুরঃ স্টেট অব দ্যা আর্ট টেকনোলজি। 
থাইল্যান্ডঃ ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা। 
মালয়েশিয়াঃ ট্রুলি এশিয়া। নয়নাভিরাম সৌন্দর্যের সমাহার। 
দক্ষিণ কোরিয়াঃ ওয়ার্ল্ড ক্লাস ইলেক্ট্রনিক্স। 
ভিয়েতনামঃ ট্যুরিজম, গার্মেন্টস ও নতুন চায়না। 

আমাদের দেশের ব্র্যান্ডিং হয়েছে বন্যা, জলোচ্ছাস, দুর্নীতি, স্বস্তা শ্রম এবং 
রানা প্লাজা কে নিয়ে। 
 
স্বস্তা শ্রম ও রানা প্লাজা ব্যান্ডিং এর জন্য সকল টিভি মিডিয়া, অতি উৎসাহী ফেসবুক ব্যবহারকারীগণ, সংবাদপত্র আর আমাদের মূর্খতা দায়ী। এখন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি সার্চ দিলে প্রথমে রানা প্লাজার ছবি উঠে আসে। 

"পোশাক তৈরির স্বর্গরাজ্য বাংলাদেশ" 
প্রত্যেকের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই ব্র্যান্ডিং যতদিন পর্যন্ত আমরা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে না পারবো ততদিন আমাদের নিঃষ্পেষিত হতে হবে।   

#bangladesh 

প্রত্যেক গার্মেন্টস শ্রমিকই সময়ের জন্য বাংলাদেশের অর্থনৈতিক যোদ্ধা। বুঝতে হবে যারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশের অর্থনৈতিক চাকা ঘুরাতে পারে, তারা পৃথিবীর যেকোনো পরিস্থিতিতেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে পারে।এখনো কোনো টেক্সটাইল প্রতিষ্ঠান ছুটি হয়নি। # তবে কেন ফেরিঘাটে এত মানুষের ঢল? # তাহলে এরা কারা?# নাকি, নৌপথ- স্থলপথ বন্ধ করে এটাই সর্বশ্রেষ্ঠ সমাধান?

প্রত্যেক গার্মেন্টস শ্রমিকই সময়ের জন্য বাংলাদেশের অর্থনৈতিক যোদ্ধা। বুঝতে হবে যারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশের অর্থনৈতিক চাকা ঘুরাতে পারে, তারা পৃথিবীর যেকোনো পরিস্থিতিতেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে পারে।
এখনো কোনো টেক্সটাইল প্রতিষ্ঠান ছুটি হয়নি। 

# তবে কেন ফেরিঘাটে এত মানুষের ঢল? 
# তাহলে এরা কারা?
# নাকি, নৌপথ- স্থলপথ বন্ধ করে এটাই সর্বশ্রেষ্ঠ সমাধান?

পোশাক শ্রমিক ভাইয়েরা যদি স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশের অর্থনৈতিক সচল রাখতে পারে, তবে সেই সাথে দেশের প্রশাসন যদি স্বাস্থ্যবিধি মানিয়ে সবকিছু সচল রাখতো তাহলে দেশের অগ্রগতির আরও একটু ভালো হতো।

# নাকি, যাদের আয়ে পুরো বাংলাদেশে চলে, কখনোই মূল্যায়ন করা হবে না?

Wednesday, 5 May 2021

গার্মেন্টস শ্রমিক ও কর্মকর্তা বনাম আমলারা(দেশের সোনার হরিন) Made in Bangladesh - RMG আত্মকথন ১০

গার্মেন্টস শ্রমিক ও কর্মকর্তা বনাম আমলারা(দেশের সোনার হরিন)

১.দৈনিক কর্মঘন্টা সর্বনিম্ন ১২ ঘন্টা আর আমলাদের সর্বোচ্চ ৮ঘন্টা।
২.সাপ্তাহিক ছুটি ১দিন তাও বেশীরভাগ সময় সেই ছুটির দিনেও ডিউটি করতে হয় আর আমলাদের সাপ্তাহিক ছুটি ২দিন।
৩.শারীরিক ও মানসিক কষ্ট করেও মাস শেষে বেতন আসে ১০ তারিখে কোনো কোনো মালিকতো বকেয়াই রেখে দেয় আর আমলারা মাস শুরুর ১ বা ২ তারিখে বেতন পকেটে।
৪.বাংলাদেশের শ্রম আইনে উল্লেখ আছে বাৎসরিক উৎসবভাতা প্রদান করিতে হইবে কত পারসেন্ট তা নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ না থাকায় কোনো কোনো মালিক নামমাত্র বোনাস প্রদান করেন যা সম্পূর্ণ জোচ্চুরি।আর আমলারা বোনাস পায় শতভাগ আরো অন্যান্য।
৫.কাপড়ের ময়লা ধূলাবালি খেয়েও হজম করে কাজ চালায় শ্রমিকরা জীবিকার আশায় করোণাতো কিছুই না যা তারা বছরে বছরে সহ্য করে আসছে তবুও কেনো এদের জীবন নিয়ে এতো খেলা এতো সিন্ডিকেট?!! আর আমলারা নাকে তেল দিয়ে ঘুষ খায়।
৬.পূজিবাদী,পা চাটা কুত্তা গার্মেন্টস মালিকরা তৈয়ার রাখে যে কোন পরিস্থিতি সামাল দিতে যাতে করে শ্রমের প্রকৃত মূল্য না দিয়ে রাতারাতি কোটিপতি হতে পারে আর আমলারা শ্রমিকের কষ্টের ফসল খায়।

#We_fuck_GDP
#Need_solution_for_remittance_fighters

Tuesday, 4 May 2021

ভাল তো,লকডাউনের নামে একদিকে কিছু সরকারি দপ্তরে সারামাস ব্যাপী চলছে ছুটির আমেজ আর ঘরে বসে থেকে পাচ্ছে বেতন,ঈদ বোনাস,বৈশাখি ভাতা সব! অন্যদিকে মহামারির মধ্যেও প্রতিদিন অফিস করে, ঈদের ছুটির এডজাস্টমেন্ট হিসেবে রোজার মধ্যে প্রতিটি শুক্রবার ডিউটি করে শিল্পখাতে কর্মরত প্রতিটি শ্রমিক,কর্মচারী, কর্মকর্তার পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ শেয়ার করতে ভাগে পড়েছে বৃহস্পতি আর শনি এই দুইদিন ঈদের ছুটি! চমেতকার! Covid-19 ।Made in Bangladesh - RMG আত্মকথন ০৯

ভাল তো,লকডাউনের নামে একদিকে কিছু সরকারি দপ্তরে সারামাস ব্যাপী চলছে ছুটির আমেজ আর ঘরে বসে থেকে পাচ্ছে বেতন,ঈদ বোনাস,বৈশাখি ভাতা সব! অন্যদিকে মহামারির মধ্যেও প্রতিদিন অফিস করে, ঈদের ছুটির এডজাস্টমেন্ট হিসেবে রোজার মধ্যে প্রতিটি শুক্রবার ডিউটি করে শিল্পখাতে কর্মরত প্রতিটি শ্রমিক,কর্মচারী, কর্মকর্তার পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ শেয়ার করতে ভাগে পড়েছে বৃহস্পতি আর শনি এই দুইদিন ঈদের ছুটি! চমেতকার!

রাষ্ট্রে ব্যাপক সাম্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে,ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যেখানে একটা শ্রেনীর শ্রম আর কস্টের গুড়ে আরেকটা শ্রেনি সরবত বানাইয়া খাচ্ছে!

গার্মেন্টস কর্মীদের উপার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা দেশের ভিতরে নাড়াচাড়া করে ব্যাংক কর্মীরা করোনায় ক্ষতিপূরণ ও অনুদান পাবে, ৫০ লাখ টাকা।
আর গার্মেন্টসকর্মী? কোন ঝুঁকি ভাতাও নাই?? বাহ্ কামলা তোমার জয় হোক। 

বাংলাদেশ এর টেক্সটাইল সেক্টর বাদে বাকি সকল সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান দেশের ১৮% অর্থনীতি নিয়ে কাজ করে। আর টেক্সটাইল সেক্টর বাকি ৮২% অর্থনীতি নিয়ে কাজ করে। কোন সরকার এই সেক্টরের সাথে কখনোই প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলনা।

 বাবা তোমার দরবারে সব পাগলের মেলা

আজকে দেশে করোনা ভাইরাস ইস্যুতে সকল অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হলেও টেক্সটাইল বন্ধ করা হয়নি। 
সবাই ঘরে বসে কোয়ারেন্টাইন করবে আর RMG সেক্টরের প্রতিটা শ্রমিক, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার,  মার্চেন্ডাইজার, ডিজাইনার, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার, ম্যানেজার, জেনারেল ম্যানেজার, ডিপার্টমেন্ট হেড এদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে অফিস করছে প্রতিদিন।
 এই সেক্টরের মানুষগুলোকে সরকারের মাথায় তুলে রাখা উচিত ছিল কিন্তু, 
এই সেক্টরের একটা মানুষও সরকারের কোন সুযোগ সুবিধা আদৌ ভোগ করেনা। উল্টো প্রতিবছর এই সেক্টরের মানুষগুলোর শিপমেন্ট এর উপর ভিত্তি করে যে জিডিপি বাড়ে, সেটা দিয়ে সরকারি আমলারা নিজেদেরকে সেরা দাবি করে। 
এটা কেবল এই চেতনার দেশে সম্ভব। 😥

Still we are working for the tag of "Made in Bangladesh".

#COVID2019  
#RMG_of_BD
#Made_In_Bangladesh

স্বাধীনতার এত বছর পরেও বৈষম্য দূর হয়নি গার্মেন্টস শ্রমিকদের কোন সুবিধা দেওয়া হয় না। Covid-19 ।Made in Bangladesh - RMG আত্মকথন ০৮

যারা সপ্তাহে ২ দিন ছুটি কাটায় তারা এমন সিদ্ধান্ত নিবেই,যারা সরকারি ফ্লাইট বন্ধ থাকলে চার্টাড ফ্লাইট করে বিদেশ যায় তাদের কাছে গণপরিবহন বন্ধ থাকলে কিছু আসবে যাবে না,
স্বাধীনতার এত বছর পরেও বৈষম্য দূর হয়নি 
গার্মেন্টস শ্রমিকদের কোন সুবিধা দেওয়া হয় না।
অমানুষের মত দিন রাত খাটাচ্ছেন সেই খানে কারো চোখ যায় না, ঈদের ছুটির কথা বলে হাজার ফ্যাক্টরিতে জেনারেল ফ্রাইডে তে ডিউটি করায় ফেলছেন তার কিছু যায় আসে না, রোজার মধ্যে শীপমেন্ট মিটআপ নামের আনপ্ল্যান্ড কাজ করাতে পারছেন, কিন্তু ঈদে তিন দিনের ছুটির নামে সাফাই গাচ্ছেন! 
বাংলাদেশে মাল্টিন্যাশনাল আর লোকাল ফ্যাক্টরির প্রাক্টিস দেখলে মনে হয় দেশি কোম্পানী গুলা লাভ ই করে না অথচ দেশে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী গুলা শ্রমিকের সুযোগ সুবিধা বজায় রেখে বহাল তবীয়দে লাভ তো করছেই সাথে দেশেই নতুন ফ্যাক্টরি ইউনিট চালু করছে,
বিগত অর্থ বছরে ৩৩ হাজার কোটি ডলার বা ৩৩ বিলিয়ন ডলার যখন এই খাত থেকে ফরেন রেভিনিউ আয় আসে,যা দেশের সকল বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ৮৬℅ প্রায়!
তখন এই খাতের মানুষ গুলাকেই শুধু করোনা আক্রমণ করেনা, এই খাতের মানুষ গুলাই শুধু স্বাস্থ্য বিধির চৌদ্দ্য গুষ্টি উদ্ধার করে! 
ফ্যাক্টরি ক্যাপাসিটির থেকে ১০ গুন বেশি অর্ডার নিয়ে শীপমেন্ট মিটাআপ আর আনপ্ল্যান্ড কাজের ছাড়াছড়ির মধ্যে শ্রমিক অসহায় হয়ে দিনকে রাত আর রাতকে দিন করে, কিছু বোনাস আর ঈদের এই কিছু ছুটির জন্য, এছাড়া RMG জীবনে শ্রমিক আর কিছুই আশা করে না!
আপনারা যারা সাফাই গাচ্ছেন 
Some times u gyz are making lame joke ur self insted of giving some positive vibe to this industry. U gyz have to admit wt ever u gyz r believing is not goes for the labour, ur word is only valid for factory owner. 
Sometimes we need to cover truth, unless we cant stand infront of mirror or our self image 🙏