#বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে তৈরি #পোশাক , #এক্সেসরিজ আমদানির বিরুদ্ধে সুরক্ষা পদক্ষেপ হিসেবে তৈরী পোশাকের ওপর ২৫% শুল্ক আরোপ কার্যকর হয়েছে।
৮ ধরনের #টুপি এবং #টাইয়ের বাইরে সব ধরনের পোশাকই এই পদক্ষেপ।
তিন বছরের জন্য এই সুরক্ষা পদক্ষেপ।
বছরে কম-বেশি মাত্র তিন কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানী হয় ইন্দোনেশিয়ায়।
ইন্দোনেশিয়া নিজেই পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। স্থানীয় পোশাক শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই ইন্দোনেশিয়ার এই পদক্ষেপ।
এই পদক্ষেপ নেওয়ার আগে দেশটির সেইফ গার্ড কমিটি (কেপিপিআই) বাংলাদেশ সফর শেষে পোশাক খাতের সুরক্ষায় শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ করেছে।
বাংলাদেশের পোশাক খাতের অবকাঠামো এবং সামর্থ সরেজমিনে দেখে কেপিপিআইর সদস্যরা বলেছেন, বাংলাদেশের পোশাক খাতের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার সামর্থ্য ইন্দোনেশিয়ার নেই।
তাই, #সুরক্ষা পদক্ষেপে ইন্দোনেশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের পোশাকের অবাধ প্রবেশ কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
১০ বছর আগে #তুরস্ক একইভাবেই স্থানীয় পোশাক শিল্পের স্বার্থে সুরক্ষা পদক্ষেপ নেয়।
ফলে বাংলাদেশের পোশাকের অন্যতম বড় আমদানিকারক দেশ হওয়ায় দেশটিতে রপ্তানি কমে আসে।
এভাবে হয়ত আরো অনেক দেশের সুরহ্মা আইনে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বাধাগ্রস্হ হতে পারে।
No comments:
Post a Comment